banglades

banglades

বাঙালি: বাংলাদেশ বাংলাদেশ [বাডলেদ] (এই সাউন্ডলিস্ট সম্পর্কে), জ। "বাংলার দেশ"), আনুষ্ঠানিকভাবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ গনোপোজতান্তরি বাংলাদেশ), দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশ। এটি ভারত এবং মায়ানমার (বার্মা) এর সাথে সীমান্তের সীমানা ভাগ করে। বঙ্গোপসাগরে দেশের সামুদ্রিক অঞ্চল প্রায় সমান ভূমির আকারের সমান। [11] বাংলাদেশ বিশ্বের অষ্টম জনবহুল দেশ। ঢাকা তার রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর, এরপর চট্টগ্রাম, যার দেশের বৃহত্তম বন্দর আছে। বাংলাদেশ বঙ্গ অঞ্চলের বৃহত্তম এবং পূর্বতম অংশ গঠন করে। [12] বাংলাদেশিরা জাতিগত গোষ্ঠী ও ধর্মের পরিসরের অন্তর্ভুক্ত। বাঙালিরা, যারা সরকারী বাঙালি ভাষা বলে, জনসংখ্যার 98% জনকে গড়ে তোলে। [2] [3] রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী বাঙালি মুসলমানরা দেশকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ বানিয়েছে। ইসলাম বাংলাদেশের সরকারী ধর্ম। [13] [14]



বাংলাদেশের অধিকাংশ অঞ্চল বঙ্গীয় ডেল্টা দ্বারা আচ্ছাদিত, পৃথিবীর বৃহত্তম ডেল্টা। দেশের 700 টি নদী এবং 8,046 কিমি (5,000 মাইল) অভ্যন্তরীণ নৌপথ রয়েছে। চিরহরিৎ বনভূমি সহ উচ্চভূমি দেশের উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে পাওয়া যায়। বাংলাদেশ অনেক দ্বীপ এবং একটি প্রবাল প্রতিরক্ষা আছে। বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ সমুদ্র সমুদ্র সৈকত, কক্সবাজার বিচ, দক্ষিণপূর্ব অবস্থিত। এটি সুন্দরবন, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। দেশের জীববৈচিত্র্যের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে উদ্ভিদ ও বন্যপ্রাণী রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে বিপন্ন বাঘের বাঘ, জাতীয় প্রাণী।



গ্রীক ও রোমানরা এই অঞ্চলটিকে তৃতীয় শতাব্দীতে খ্রিস্টপূর্ব উপমহাদেশের ঐতিহাসিক ভারতীয় উপমহাদেশের একটি শক্তিশালী রাজ্য গঙ্গারদাই বলে চিহ্নিত করেছিল। প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণায় বাংলাদেশের বহু প্রাচীন শহর আবিষ্কৃত হয়েছে, যা হাজার বছর ধরে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য লিঙ্ক উপভোগ করেছে। [15] 14 শত ও 18 শতকের মধ্যে বাংলার সুলতানতে এবং মুগল বাংলায় এই অঞ্চলটিকে মহাজাগতিক ইসলামী সাম্রাজ্য শক্তি রূপে রূপান্তরিত করে। এই অঞ্চলটি তাদের অন্তর্দেশীয় নৌবাহিনীর দক্ষতা ব্যবহার করে এমন অনেক কর্তৃত্বের আবাসস্থল ছিল। [16] [17] এটি বিশ্বব্যাপী মসলিন এবং সিল্ক বাণিজ্য একটি উল্লেখযোগ্য কেন্দ্র ছিল। ব্রিটিশ ভারত অংশ হিসাবে, অঞ্চলটি বাঙালি নবজাগরণ দ্বারা প্রভাবিত ছিল এবং ঔপনিবেশিক আন্দোলনগুলিতে গুরুত্বপূর্ণ 

ভূমিকা পালন করেছিল। ব্রিটিশ ভারত বিভাজন পূর্ববাংলাকে পাকিস্তানের সার্বভৌমত্বের অংশ হিসাবে পরিণত করেছিল; এবং এটি পূর্ব পাকিস্তান হিসাবে পুনরায় নামকরণ করা হয়। এই অঞ্চলটি 195২ সালে বাংলা ভাষা আন্দোলন এবং 1971 সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সাক্ষী ছিল। [18] স্বাধীনতার পর একটি সংসদীয় প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। 1 975 থেকে 1990 সালের মধ্যে রাষ্ট্রপতি সরকার ছিল, এরপর সংসদীয় গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন ঘটে। দারিদ্র্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও দুর্নীতির ক্ষেত্রে দেশের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা চলছে।